ডিজাইন শব্দটি সমসাময়িক উদ্ভাবনী সৃষ্টি নয় , এটি সৃষ্টি শুরুতে আমরা ডিজাইন এর সাথে পরিচিত কালে কালে যুগে যুগে সমস্ত কিছু পরিবর্তিত হয়েছে ডিজাইন সেই সাথে পরিবর্তিত হয়েছে ,কিন্তু এর বিনাশ কখন হয়নি ,মানুষ মরে যায় কিন্তু মানুষ সৃষ্ট শিল্প বিনাশ হয় না ।এখন একটু অন্য দিকে আসা যাক ,মানুষের মৌলিক চাহিদা তিনটি অন্ন ,বস্ত্র ,বাসস্থান ।আমি ,তুমি ,সে /একজন মানুষ সারাজীবনের উপার্জন দিয়ে যে স্বপ্ন দেখে তা একটি বাড়ি ,আর এই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করে একজন Architect যা আপনার সারাজীবনের সপ্ন কে বাস্তবায়িত করতে সাহায্য করে। একটি বাড়ি তৈরিতে প্রথমে কাজ করে একজন Architect / স্থাপতি । তাই স্থাপত্য বিদ্যা শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম ।দেশের বিভিন্ন অবকাঠামো ,নগরায়ান,অরবান উন্নতি সাধনে Architecture Engineerinig এর জ্ঞান অপরিসীম।
আর্কিটেক ইঞ্জিনিয়াদের কাজঃ অভিনব পরিবর্তনশীল গ্রহনযোগ্য নতুন নতুন বাড়ী ঘরের ডিজাইন করা। কন্সক্ট্রাকশন কাজের তাদারকি করা। অফিস,বাড়ীঘর ,শপিংমলের ফার্নিচার ডিজাইন করা।প্রয়োজনমতে বাড়ীর আশেপাশের গাছপাড়ার ও ল্যান্ডস্কেপ ডিজাইন করা। অর্থাৎ পরিকল্পিত নগরায়ান,আধুনিক শহর ও রাষ্ট্র গঠনে আর্কিটেক ইঞ্জিনিয়াদের ভূমিকা অপরিহার্য্য।
কেন এআইডিটি টেকনোলজিতে পড়বেনঃ আধুনিক যুগের চালেঞ্চমুখি পেশার অন্যতম পেশা আর্কি্টকচার । নিজের সৃজনশীলতা বিকাশ করার অন্যতম মাধ্যম হল আর্কি্টেকচার টেকনোলজিতে পড়াশুনা করা। একজন ছাত্র নিঃ সন্দেহেই নিজের সুপ্ত প্রতিভাকে বিকাশ করতে পারবে আর্কি্টেকচার ডিপার্টমেন্টের মাধ্যমে।
কর্মক্ষের পরিধিঃ আর্কি্টকচার টেকনোলজি কর্মক্ষের পরিধি বিশার । আর্কিটেক ইঞ্জিনিয়াদের সরকারী চাকুরি আশাই বসে থাকতে হয়না । আর্কি্টকচার জ্ঞান ( ডিজাইন,এলিভেশন,সেকসন) জানা থাকলে সে ঘরে বসে টাকা উপার্জন করতে পারবে এন্ড নিজে নিজের ব্যবসা (আর্কি্টেকচার ফার্ম) শুরু করে স্ব্নির্ভর হতে পারবে।অসংখ্য প্রাইভেট ফার্মে চাকুরি সুযোগে অনেক বেশি ।
সরকারী চাকুরির সুযোগঃ কোর্স কমপ্লিট করার পর ডিজাইনার ও কন্সট্রাকশন ফার্ম,ডেভলপার কোম্পানিতে বিভিন্ন সেকশনে একজন সাব- অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ারিং/আর্কিটেক হিসাবে কাজ করতে পারবেন ।
কেন ন্যাশনাল ইন্সিটিউট ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির এআইডিটি বিষয়ে পড়বেন ?